মুক্ত মাহমুদুর রহমানের আদালতে হাজিরা
স্টাফ রিপোর্টার
দৈনিক আমার দেশ-এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সদ্য কারামুক্ত মাহমুদুর রহমান মানহানির অভিযোগ এনে দায়ের করা একটি মামলায় গতকাল আদালতে হাজিরা দিয়েছেন। হাজিরা গ্রহণ শেষে ঢাকার সিএমএম আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী হোসাইন আগামী ১১ মে এ মামলায় হাইকোর্টের দেয়া স্থগিতাদেশ দাখিলের তারিখ ধার্য করেন। এরই মধ্যে হাইকোর্ট এ মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেছেন।
কারামুক্ত মাহমুদুর রহমান গতকাল সকাল পৌনে ১০টায় ঢাকা সিএমএম আদালত প্রাঙ্গণে পৌঁছলে বিপুলসংখ্যক আইনজীবী ফুলের তোড়া দিয়ে তাকে শুভেচ্ছা জানান। বেলা সোয়া ১০টায় আদালতের কার্যক্রম শুরু হলে মাহমুদুর রহমানের পক্ষে বিপুলসংখ্যক আইনজীবী এজলাসে হাজির হন। এ সময় সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া বলেন, এরই মধ্যে উচ্চ আদালত এ মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেছেন। আদালতের এ স্থগিতাদেশ পেশ করতে আমাদের কিছুদিন সময় প্রয়োজন। আদালত সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ১১ মে আদেশ পেশ করার জন্য তারিখ ধার্য করেন। আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের পরিবার সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন প্রকাশের পর তার ভাই মোরশেদুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলার অপর বিবাদীরা হলেন প্রকাশ আলহাজ্ব হাসমত আলী, সিনিয়র রিপোর্টার এমএ নোমান ও রিপোর্টার রাকিব হোসেন। পূর্বনির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী মাহমুদুর রহমান গতকাল আদালতে হাজিরা দিতে আসবেন—এ খবর পাওয়ার পর কয়েকশ’ আইনজীবী আদালত চত্বরে জমা হন। আইনজীবীদের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া, সিনিয়র আইনজীবী মাসুদ আহমদ তালুকদার, ঢাকা আইনজীবী সমিতির নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক খোরশেদ আলম তালুকদার, সাবেক পিপি মো. মহসিন মিয়া। এসময় অ্যাডভোকেট আবু বকর সিদ্দিক, আবুল খায়ের, জয়নাল আবেদনী মেজবাহ, ওমর ফারুক ফারুকী, মোসলেহউদ্দিন জসিম, সুলতান মাহমুদ, নজরুল ইসলামসহ বিপুলসংখ্যক আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন। শুভেচ্ছা জানিয়ে অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া বলেন, সময়ের সাহসী সন্তান মাহমুদুর রহমান অন্যায় ও জুলুমের কাছে মাথানত না করে বীরের বেশে জেল থেকে বেরিয়ে এসেছেন। সত্য প্রকাশে তার আপসহীন ভূমিকায় জাতি উজ্জীবিত হবে। অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমদ তালুকদার বলেন, জুলুমবাজ সরকারের রক্তচক্ষুকে ভয় না করে মাহমুদুর রহমান সত্য ও মানবাধিকারের পক্ষে লড়াই করে চলেছেন। সাহসী ভূমিকা পালনের মাধ্যমে তিনি জাতির হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন।
কারামুক্ত মাহমুদুর রহমান গতকাল সকাল পৌনে ১০টায় ঢাকা সিএমএম আদালত প্রাঙ্গণে পৌঁছলে বিপুলসংখ্যক আইনজীবী ফুলের তোড়া দিয়ে তাকে শুভেচ্ছা জানান। বেলা সোয়া ১০টায় আদালতের কার্যক্রম শুরু হলে মাহমুদুর রহমানের পক্ষে বিপুলসংখ্যক আইনজীবী এজলাসে হাজির হন। এ সময় সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া বলেন, এরই মধ্যে উচ্চ আদালত এ মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেছেন। আদালতের এ স্থগিতাদেশ পেশ করতে আমাদের কিছুদিন সময় প্রয়োজন। আদালত সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ১১ মে আদেশ পেশ করার জন্য তারিখ ধার্য করেন। আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের পরিবার সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন প্রকাশের পর তার ভাই মোরশেদুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলার অপর বিবাদীরা হলেন প্রকাশ আলহাজ্ব হাসমত আলী, সিনিয়র রিপোর্টার এমএ নোমান ও রিপোর্টার রাকিব হোসেন। পূর্বনির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী মাহমুদুর রহমান গতকাল আদালতে হাজিরা দিতে আসবেন—এ খবর পাওয়ার পর কয়েকশ’ আইনজীবী আদালত চত্বরে জমা হন। আইনজীবীদের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া, সিনিয়র আইনজীবী মাসুদ আহমদ তালুকদার, ঢাকা আইনজীবী সমিতির নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক খোরশেদ আলম তালুকদার, সাবেক পিপি মো. মহসিন মিয়া। এসময় অ্যাডভোকেট আবু বকর সিদ্দিক, আবুল খায়ের, জয়নাল আবেদনী মেজবাহ, ওমর ফারুক ফারুকী, মোসলেহউদ্দিন জসিম, সুলতান মাহমুদ, নজরুল ইসলামসহ বিপুলসংখ্যক আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন। শুভেচ্ছা জানিয়ে অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া বলেন, সময়ের সাহসী সন্তান মাহমুদুর রহমান অন্যায় ও জুলুমের কাছে মাথানত না করে বীরের বেশে জেল থেকে বেরিয়ে এসেছেন। সত্য প্রকাশে তার আপসহীন ভূমিকায় জাতি উজ্জীবিত হবে। অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমদ তালুকদার বলেন, জুলুমবাজ সরকারের রক্তচক্ষুকে ভয় না করে মাহমুদুর রহমান সত্য ও মানবাধিকারের পক্ষে লড়াই করে চলেছেন। সাহসী ভূমিকা পালনের মাধ্যমে তিনি জাতির হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন।
No comments:
Post a Comment